This is default featured slide 1 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.
This is default featured slide 2 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.
This is default featured slide 3 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.
This is default featured slide 4 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.
This is default featured slide 5 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.
Friday, April 18, 2025
Saturday, April 12, 2025
২০২৫ সালে বিশ্বের সেরা ১০ বিমানবন্দর
- Afrikaans
- Albanian - shqipe
- Arabic - العربية
- Armenian - Հայերէն
- Azerbaijani - azərbaycanca
- Basque - euskara
- Belarusian - беларуская
- Bengali - বাংলা
- Bulgarian - български
- Catalan - català
- Chinese - 中文(简体中文)
- Chinese - 中文 (繁體中文)
- Croatian - hrvatski
- Czech - čeština
- Danish - dansk
- Dutch - Nederlands
- English
- Esperanto - esperanto
- Estonian - eesti
- Filipino
- Finnish - suomi
- French - français
- Galician - galego
- Georgian - ქართული
- German - Deutsch
- Greek - Ελληνικά
- Gujarati - ગુજરાતી
- Haitian Creole - kreyòl ayisyen
- Hebrew - עברית
- Hindi - हिन्दी
- Hungarian - magyar
- Icelandic - íslenska
- Indonesian - Bahasa Indonesia
- Irish - Gaeilge
- Italian - italiano
- Japanese - 日本語
- Kannada - ಕನ್ನಡ
- Korean - 한국어
- Latin - Lingua Latina
- Latvian - latviešu
- Lithuanian - lietuvių
- Macedonian - македонски
- Malay - Bahasa Melayu
- Maltese - Malti
- Norwegian - norsk
- Persian - فارسی
- Polish - polski
- Portuguese - português
- Romanian - română
- Russian - русский
- Serbian - Српски
- Slovak - slovenčina
- Slovenian - slovenščina
- Spanish - español
- Swahili - Kiswahili
- Swedish - svenska
- Tamil - தமிழ்
- Telugu - తెలుగు
- Thai - ไทย
- Turkish - Türkçe
- Ukrainian - українська
- Urdu - اردو
- Vietnamese - Tiếng Việt
- Welsh - Cymraeg
- Yiddish - יידיש
১. চাঙ্গি বিমানবন্দর, সিঙ্গাপুর
২. হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, কাতার
৩. টোকিও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (হানেদা বিমানবন্দর), জাপান
৪. ইনচন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, দক্ষিণ কোরিয়া
৫. নারিতা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, জাপান
৬. হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
৭. প্যারিস শার্ল দ্যু গল বিমানবন্দর, ফ্রান্স
৮. রোম ফিউমিসিনো বিমানবন্দর, ইতালি
৯. মিউনিখ বিমানবন্দর, জার্মানি
১০. জুরিখ বিমানবন্দর, সুইজারল্যান্ড
শেখ হাসিনার সন্ধান চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানসিন্দুকে ২৮ বস্তা টাকার পাশাপাশি প্রায় এক বস্তা চিঠি-চিরকুট পাওয়া গেছে। চিঠিতে কেউ প্রিয় মানুষের ভালোবাসা পেতে, কেউবা নিজের বিয়ের জন্য দোয়া চেয়েছেন। কেউ নিজের সন্তানের রোগমুক্তি কামনা করেছেন। কেউ আবার পছন্দের দল বা ব্যক্তিকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় দেখতে চেয়ে পাগলা বাবার কাছে চিঠি লিখেছেন।
৪ মাস ১২ দিন পর আজ পাগলা মসজিদের ১১টি সিন্দুক খোলা হয়। সিন্দুকে মোট ২৮ বস্তা টাকা, এক বস্তা চিরকুট, বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার ও বৈদেশিক মুদ্রা পাওয়া গেছে। দিনভর গণনার পর এবার রেকর্ড ৯ কোটি ১৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন আক্তার।
দানের পাশাপাশি মনোবাসনা পূরণে কেউ কেউ সিন্দুকে চিরকুট বা চিঠি ফেলে যান। মানুষের ধারণা, এখানে চিরকুটের মাধ্যমে কিছু চাইলে, সেটাও পাওয়া যাবে। গতবার চিঠির বিষয়টি গণমাধ্যমসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় এবার বেনামি চিঠির পরিমাণ বেশি ছিল। কিছু চিঠিতে নাম থাকলেও ঠিকানা দেওয়া ছিল কম।
মো. ইমরান নামের এক তরুণ ভালোবাসার মানুষ রাবেয়াকে কাছে পেতে দানবাক্সে একটি চিরকুট রেখে গেছেন। চিঠিতে ইমরান লিখেছেন, ‘ইয়া পাগলা বাবা, আমাদের সালাম গ্রহণ করবেন। আমাদের আরজি কবুল করুন। আমাদের মনের বাসনা আপনি বোঝেন। ইমরান ভালোবাসে রাবেয়া আক্তারকে। রাবেয়ার পরিবার ইমরানকে বিয়ে দেওয়ার জন্য রাজি না। আপনি রাবেয়াকে এনে দেন।’
বেনামি একজন বিয়ের আকুতি জানিয়ে লিখেছেন, ‘আমি খুব অসহায়। আমার বিয়ে বারবার ভেঙে যাচ্ছে। আমার পরিবার আমাকে নিয়ে চিন্তিত। চারপাশের মানুষের কটুকথা আমি আর সহ্য করতে পারছি না। তুমি জানো আমি নির্দোষ ও নিরপরাধ। আমার বিয়েতে যদি কোনো বাধাবিপত্তি থাকলে তুমি সমাধান করে দাও...তুমি আমাকে খালি হাতে ফিরিয়ে দিও না।’
বেনামি আরেকটি চিরকুটে একজন পাগলা বাবার কাছে শেখ হাসিনার সন্ধান চেয়ে জানতে চেয়েছেন, ‘পাগলা চাচা, শেখ হাসিনা কোথায়?’ আরেকজন ‘সাধারণ জনগণ’ নামে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে ক্ষমতায় দেখতে চেয়ে লিখেছেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই। আল্লাহ তুমি সহজ করে দাও।’
রেহানা সারোয়ার নামের একজন সন্তান কামনা করে চিঠি লিখেছেন। তিনি নাম-ঠিকানা উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘আমার বিয়ে হয়েছে ১২ বছর চলতাছে। কিন্তু এখনো আমি কোনো সন্তানের মা হতে পারলাম না। অনেক ডাক্তার দেখাইছি, কিন্তু কোনো লাভ হয় নাই। আমি এমন কোনো দিন নাই, এমন কোনো রাত নাই, আমার আল্লাহর কাছে হাত তুলে কাঁদি নাই...আমাকে একটা নেক সন্তানের মা হওয়ার সুযোগ দেন।’
বেনামি আরেকজন চিরকুট দিয়ে ব্যবসায় সফলতা কামনা করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘আল্লাহ তুমি ওষুধের ব্যবসা দিয়ে ব্যাংকে ১১ লাখ টাকা জমা করে দিয়েছেন। আল্লাহ আপনার কাছে আবদার, ২০২৬ সালে যেন ব্যাংকে ২৬ লাখ টাকা জমা হয়ে যায়..।’
মসজিদ কর্তৃপক্ষ জানায়, এটা নতুন নয়; প্রতিবারই সিন্দুক খোলার সময় অনেক চিঠি বা চিরকুট পাওয়া যায়। তবে অন্যবারের তুলনায় এবার সংখ্যাটা বেশি। এমনিতে সিন্দুক ঠাসাঠাসি অবস্থায় থাকে। সে জন্য আগের ৯ সিন্দুকের জায়গায় এবার ২টি সিন্দুক বাড়িয়ে ১১টি করা হয়। কিন্তু এসব চিঠির কারণে জায়গা সংকুলান না হওয়ায় অনেকেই সিন্দুকে টাকা রাখতে পারেন না।
অহেতুক চিঠির কারণে কর্তৃপক্ষ কিছুটা বিরক্ত। অনেক সময় এসব চিঠির কারণে অনেকেই বিরূপ মন্তব্যসহ হাসিঠাট্টা করে। এ জন্য এবার চিঠি পাওয়ামাত্রই একটি বস্তায় ভরে মুখ বেঁধে দেওয়া হয়েছে। মসজিদের দানবাক্সে অহেতুক চিঠি না ফেলার আহ্বান করেছেন মসজিদ কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান।
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক স্থাপনার মধ্যে পাগলা মসজিদ অন্যতম। শহরের পশ্চিমে হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর তীরে মসজিদটি গড়ে ওঠে। কথিত আছে, খাস নিয়তে এ মসজিদে দান করলে মানুষের মনের আশা পূরণ হয়। সে জন্য দূরদূরান্ত থেকে অসংখ্য মানুষ এখানে এসে দান করেন। মানুষ টাকাপয়সা ছাড়া স্বর্ণালংকার দান করেন। এ ছাড়া গবাদিপশু, হাঁস-মুরগিসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্রও মসজিদটিতে দান করা হয়।
মধ্যপ্রাচ্যে কেন মার্কিন ঘাঁটি, কোন কোন দেশে রয়েছে এসব ঘাঁটি
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি বেশ কয়েকবার হুমকি দিয়েছেন, ‘আমি ইরানের হাতে পারমাণবিক বোমা চাই না। পারমাণবিক কর্মসূচি সীমিত রাখার জন্য তাদের চুক্তি করতে হবে। তারা যদি চুক্তি না করে, তাহলে আমরা ইরানে বোমা ফেলব। আমরা এমনভাবে বোমা হামলা চালাব, যা তারা আগে কখনো দেখেনি।’ এমন এক পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা আজ শনিবার ওমানের রাজধানী মাসকাটে বৈঠক শুরু করেছেন। এই বৈঠক ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে নতুন চুক্তির আলাপ শুরুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। পশ্চিমাদের আশঙ্কা, ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চাইছে। কিন্তু ইরান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তাদের দাবি, অন্য ১০টি দেশের মতো তারাও শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচি পরিচালনা করতে চায়। ইরানে হামলা চালানোর ট্রাম্পের সাম্প্রতিক হুমকি নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। সৌদি আরবসহ উপসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলো ইরানে হামলা চালানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে নিজেদের আকাশসীমা ব্যবহার করতে দেবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু অঞ্চলটির অনেক দেশেই যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটি রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের কোন কোন দেশে কত মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আছে, তাদের সক্ষমতা কেমন, তা সংক্ষেপে দেখে নেওয়া যাক। মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন ঘাঁটি যুক্তরাষ্ট্র কয়েক দশক ধরে মধ্যপ্রাচ্যে নিজেদের সামরিক ঘাঁটি পরিচালনা করছে। এই অঞ্চলে সবচেয়ে বড় মার্কিন ঘাঁটি রয়েছে কাতারে। এটির নাম আল উদেইদ বিমান ঘাঁটি। ১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ঘাঁটিতে বিপুলসংখ্যক মার্কিন সেনা রয়েছেন। অঞ্চলটির আরও যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে, সেগুলো হলো বাহরাইন, কুয়েত, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)। এসব ঘাঁটিতে সাধারণ সময়ে প্রায় ৩০ হাজার মার্কিন সেনা থাকেন। কিন্তু বড় কোনো অভিযানের সময়ে তা কয়েক গুণ বাড়ানো হয়। ২০০১ সালে আফগানিস্তানে হামলা শুরুর পর ২০১১ সাল নাগাদ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন ঘাঁটিতে মার্কিন সেনাসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছিল এক লাখের বেশি। আর ২০০৩ সালে ইরাক হামলার পর ২০০৭ সালের মধ্যে এসব ঘাঁটিতে মার্কিন সেনাসংখ্যা দাঁড়িয়েছিল ১ লাখ ৬০ হাজারের বেশি। উল্লিখিত দেশগুলোর বাইরে সিরিয়ার ছোট ছোট দু–একটি ঘাঁটিতে প্রায় দুই হাজার মার্কিন সেনা রয়েছেন, যাঁদের অধিকাংশই উত্তর–পূর্ব সিরিয়ায় অবস্থান করছেন। ইরাকে রয়েছেন প্রায় আড়াই হাজার মার্কিন সেনা। যাঁদের একটি বড় অংশ থাকেন রাজধানী বাগদাদের তৃতীয় ইউএস ইউনিয়ন বা ফরোয়ার্ড অপারেটিং বেজে (এফওবি)। মধ্যপ্রাচ্যে ট্রাম্পের শক্তি বৃদ্ধি যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সদর দপ্তর পেন্টাগন সম্প্রতি বলেছে, মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ট্রাম্প গত কয়েক সপ্তাহে সামরিক শক্তি বৃদ্ধির নির্দেশ দিয়েছেন। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। গত মার্চে ভারত মহাসাগরের দ্বীপ দিয়েগো গার্সিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র–ব্রিটিশ সামরিক ঘাঁটিতে অতিরিক্ত ছয়টি বি–২ বোমারু বিমান মোতায়েন করেছে পেন্টাগন। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো নিজেদের আকাশসীমা ব্যবহার করতে না দিলে এখান থেকে ইরানে দ্রুত হামলা চালাতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেছেন, ‘আমরা যে দিয়েগো গার্সিয়ায় বোমারু বিমান মোতায়েন করেছি, সেটাকে কীভাবে ব্যাখ্যা করা হবে, সেটা ইরানের ওপর নির্ভর করছে।’ পেন্টাগন জানিয়েছে, তারা দিয়েগো গার্সিয়ায় নিজেদের সামরিক ঘাঁটিতে একটি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যাটালিয়ন প্যাট্রিয়টসহ অন্যান্য আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা পাঠিয়েছে। প্রয়োজনীয় অন্যান্য উড়োজাহাজও সেখানে পাঠানো হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটির পাশাপাশি বিপুল ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি উড়োজাহাজবাহী যুদ্ধবিমান রয়েছে। প্রতিটিতে রয়েছে কয়েক হাজার সেনা ও বিপুলসংখ্যক যুদ্ধবিমান। আরও পড়ুন পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ন্যায্য ও সম্মানজনক চুক্তি চায় ইরান ৪ ঘণ্টা আগে পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ন্যায্য ও সম্মানজনক চুক্তি চায় ইরান মধ্যপ্রাচ্যে যে কারণে মার্কিন সেনা সুনির্দিষ্ট কোনো কারণে নয়; বরং ভিন্ন একাধিক কারণে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে সেনা মোতায়েন রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরাকের মতো কিছু দেশে ইসলামিক স্টেট (আইএস) ও স্থানীয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করছেন যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা। কিন্তু গত কয়েক বছরে সেখানে অবস্থানকারী মার্কিন সেনাদের লক্ষ্য করে ইরানের সমর্থনপুষ্ট সেনারা হামলা চালিয়েছেন। ফলে তাঁদের ওপরও পাল্টা হামলা চালিয়েছেন মার্কিন সেনারা। অঞ্চলটিতে যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র জর্ডানে কয়েক শ মার্কিন প্রশিক্ষক অবস্থান করছেন। তাঁরা বছরজুড়ে ব্যাপক মহড়ার আয়োজন করে থাকেন। কাতার ও ইউএইতে মূলত দেশ দুটির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য মার্কিন সেনা রাখা হয়েছে। তাঁরা দেশ দুটির সেনাদের প্রশিক্ষণ দেন। দেশ দুটি মার্কিন সেনা রাখার আরেকটি উদ্দেশ্য হলো, অঞ্চলটি সামরিক কোনো অভিযানে প্রয়োজন হলে তাঁদের সহায়তা নেওয়া। ট্রাম্প গত মাসে ইয়েমেনের হুতিদের ওপর বড় ধরনের বিমান হামলা চালিয়েছে। এসব বোমা হামলায় ব্যবহৃত যুদ্ধবিমানগুলো মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করেছে। তবে কোন কোন দেশ থেকে এসব উড়োজাহাজ উড্ডয়ন করেছে, তা প্রকাশ করা হয়নি। ‘টাওয়ার ২২’ নামে পরিচিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটির স্যাটেলাইটে ধারণ করা দৃশ্য। জর্ডানের রওয়াইশ ডিস্ট্রিক্টের রুকবানে, ১২ অক্টোবর ২০২৩ ‘টাওয়ার ২২’ নামে পরিচিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটির স্যাটেলাইটে ধারণ করা দৃশ্য। জর্ডানের রওয়াইশ ডিস্ট্রিক্টের রুকবানে, ১২ অক্টোবর ২০২৩ফাইল ছবি: রয়টার্স মধ্যপ্রাচ্যের মার্কিন ঘাঁটিগুলো কি আক্রান্ত হয় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটিগুলোর নিরাপত্তাব্যবস্থা বেশ উন্নত। ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ঠেকানোর জন্য ঘাঁটিগুলোয় আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা রয়েছে। কাতার, বাহরাইন, সৌদি আরব ও কুয়েতের মতো দেশের মার্কিন ঘাঁটিগুলো সাধারণত আক্রান্ত হয় না। ইরাক ও সিরিয়ার মার্কিন ঘাঁটিগুলো কয়েক বছর ধরে প্রায় সময় হামলার শিকার হয়ে আসছে। ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজায় ইসরায়েলের হামলা শুরুর পর থেকে লোহিত সাগরের ইয়েমেন উপকূলে হুতিরা ১০০টির বেশি হামলা চালিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য পশ্চিমা পণ্যবাহী ও সামরিক জাহাজে এসব হামলা চালানো হয়েছে। গাজায় ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে এসব হামলা চালানো হচ্ছে বলে দাবি করেছে হুতিরা। হুতিরা হামলায় ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ব্যবহার করে থাকে। ওই অঞ্চলের মার্কিন নৌবাহিনীর জাহাজ লক্ষ্য করেও হামলা চালিয়েছে তারা। তবে হুতিদের হামলায় কোনো মার্কিন রণতরি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
























